MM INSTITUTION
MALAY MAITY
PH / WHATS APP FOR NOTES 9775015054
FHS
FREE NOTES : MOST IMPORTAN TOPIC
জ্ঞানের সম্পৃক্তকরণ বলতে কী বােঝেন ?
জ্ঞানের
বিভাজনকে বিষয়বস্তুর বিভাজন হিসেবে না
দেখে ভিন্ন ভিন্ন ধারণাগত
কাঠামাের প্রেক্ষিতে দে।
sীনের
সম্পৃক্তত্রণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
প্রাকৃতিক এবং সমাজ বিজ্ঞানের
প্রত্যেক শাখায় গভীর গবেষণার
মধ্য ।
দিয়েই
এই সম্পরণ ঘটা সম্ভব। যত
বেশী একটি সমস্যার গভীরে
যাওয়া যায়, ততই বেলা
যায় যে, বত।
সম্পূর্ণভাবে
বুঝতে অন্যান্য বিজ্ঞানের প্রেক্ষিত কিভাবে ওই সমস্যাকে
দেখছে তা দেখা দরকার।
| প্রাকৃবিজ্ঞানের
এইসমকেন্দ্রিক ধারণা থেকেইনতুন নতুন
বিষয়ে উবে হয়েছে।
এই উপলব্ধি থেকেজীব >
রসায়ন,
জীববিজ্ঞান, জীবপদার্থবিদ্যা ইত্যাদি নতুন বিয়ের উদ্ভব
হয়েছে। কোন
একটি বিশেষ বিষয় ছাপিয়ে
-
ধারণাগুলির
বৃহত্তর চিন্তা থেইে জন্ম
নিয়েছে জ্ঞানের সম্পৃক্তকরণ। সমাজ
বিজ্ঞানে কেমন দেখা যায়
।
(ক)
সমাজতত্ত্ব ও সামাজিক নৃতত্ত্ব
থেকে সাহায্য নিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা রাজনৈতিক
সামাজিকারণ এবং ১
রাজনৈতিক
সংস্কৃতির কথা বলছেন।
(খ)
রাষ্ট্রবিজ্ঞান থেকে উদ্ভূত ধারণা
যেমন ক্ষমতা এবং কর্তৃত্ব
নিয়ে সমাজতত্ত্ববিদেরা কাজ করছেন।
(গ)
ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি এবং
সমাজে আর্থিক বৃদ্ধির ধন
ও হারে তফাৎ বুজতে
গিয়ে অর্থনীতিবিদরা
সমাজিক
প্রভিয়া, ব্যক্তিত্ব গঠন এবং আবিরের
প্রবণতার কথা বলেছেন।
(ঘ)
শিল্প এবং সংস্কৃতির রূপ
ও ধরনের পার্থক কতে
গিয়েই আরাে শিল্পীর সামাজিক
এবং সাংস্কৃতিক
বৈশিষ্ট্রের
গুরুত্ব বুঝতে পারছেন।
সুতরাং
জনের একটি গবেষণার গভরতবদ্ধপাওয়ায়
গ্রনের স ন্ত্রণও ঘটছে। বিজ্ঞানীদের
ব্যক্তিগত স্তরে আদান প্রদানের
থেকে ধারণাগত তরে জ্ঞানের সম্পৃক্তকরণ
অনেক সহজ প্রশাসনিকসীমাবদ্ধতা,
শিক্ষা-বহির্ভূত বিষয়, যেমনমানসিকতার তারতম্য,
গবেষণার অর্থবন্টন বা গবেষণার
স্বীকৃত
বন্টন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে
পারস্পরিক আদান প্রদানে বাধা
হয়ে দাঁড়ায়। এও
দেখা যায় ।
যে,
জ্ঞানতন্ত্রে কারণে নয়, এইসব
কারণেই গবেষণার লব্ধ জ্ঞানের সম্পৃরণ
ঘটায় তা যৌথ গবেষণার
লিপ্ত
বিশেষজ্ঞরা ব্যবহার করতে পারেন না।
মানুষের সমস্যা, বিশেষ করে বিভিন্ন
বিশেষজ্ঞরা এবং বিষয়ের পারস্পরিক
আদান প্রদানের সমস্যা, জ্ঞানের।
সম্পৃক্তকরণে
বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অবশ্য,
গত কয়েক বছরে যুক্তি,
ধারণা এবং পদ্ধতির ক্ষেত্রে
বেশ কিছুটা।
এগােন
গেছে যার মধ্যে দিয়ে
জ্ঞানের সম্পৃক্ততকরণের সম্ভাবনা বেড়েছে।
. জ্ঞানের বিভাজনের ধারণাগুলি লিখুন।
ইউরােপীয় সমাজে
বিশ্ববিদ্যালয়ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় প্রাকৃতিকবিজ্ঞান,
সমাজবিজ্ঞান এবং মানববিদ্যা ইত্যাদি।
ভাগে
জ্ঞান বিভক্ত হয়।
এই বিভাজনকে দুভাবে ব্যাখ্যা করা
যায় (ক) তত্ত্বগত এবং
(খ) প্রশাসনিক - ব্যবহারিক।
ক)
জ্ঞান বিভাজনের জ্ঞান তাত্ত্বিক ভিত্তি
ঃ-
| বাস্তবের
প্রকৃতি সম্পর্কে দার্শনিক ধ্যানধারণার ওপর ভিত্তি করে
এই পর্যায় গড়ে ওঠে।
জার্মান দার্শনিকেরা
বাস্তবকে
দুটি বৃহত্তর শ্রেণীতে ভাগ করেনঃ ঘটনাগত
বা প্রাকৃতিক বাস্তব এবং সাংস্কৃতিক
বা আত্মিক বাস্তব।
এরা ।
ক্ষিা
নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুধুমাত্র
প্রথম ধরনের বাস্তবকেই বিশ্লেষণ
করা যায়।
সামাজিক
বা সাংস্কৃতিক বাস্তবকে বুঝতে হলে অনুভূতি
অথবা সামগ্রিকতার অর্থ বােঝার মাধ্যমেই
সম্ভব।
| ফরাসী
সমাজতত্ত্ববিদ অগাষ্ট কোঁৎ জ্ঞান
বিভাজনের এক বিবর্তনমুখী ব্যাখ্যা
দিয়েছেন। তাঁর
মতে, অঙ্কশাস্ত্র।
এবং
পদার্থবিদ্যার মত সাধারণ বিজ্ঞান
থেকে উদ্ভিদবিদ্যা, রসায়ন এবং সমাজতত্ত্ব
বা সামাজিক পদার্থবিদ্যার মধ্য
দিয়ে
এই বিভাজন ঘটে।
কোঁৎ মনে করতেন জৈবিক
বিবর্তনের মতই জ্ঞানের বিবর্তন
একই ধরনের পৃথকীকরণ
প্রক্রিয়ার
মধ্য দিয়ে বটে।
যেমন দর্শন এবং অঙ্কশাস্ত্র
থেকে সমাজ বিজ্ঞান এবং
মানববিদ্যার নির্দিষ্ট ভিন্নজাতীয়।
একক
বিষয়ের উদ্ভব হয়।
(খ)
ব্যবহারিক প্রেক্ষিত এবং জ্ঞানের বিভাজন
ঃ-
অধিকাংশ
বিজ্ঞানেরই সূত্রপাত মানবজীবনে জ্ঞানের ব্যবহার থেকে হওয়ার দরুণও
জ্ঞানের বিভাজন ঘটে।
ঐতিহাসিকভাবে
অধিকাংশ বিষয়ে তত্ত্ব এবং
দর্শনের সঙ্গে মানুষের সমস্যা
সমাধানের কৌশলের যােগ আছে।
| জ্ঞানের
এই ব্যবহারিক প্রেক্ষিত উদ্ভূত হওয়ার পর
তা সংগঠিতভাবে একটি যুক্তিনিষ্ট রূপ
পায়। জ্যোতির্বিদ্যা
বা
| সৃষ্টিতত্ত্ব
আবিষ্কারের আগেই মানুষ তারাকে
ব্যবহার করতে থাকে নৌচালনার
ক্ষেত্রে। একইভাবে
পদার্থবিদ্যা বা।
বলবিদ্যা
সৃষ্টি হওয়ার আগেই মানুষ
তীর, ধনুক প্রভৃতি ক্ষেপনাস্ত্র
ব্যবহার করতে শিখে যায়। বহু
সামাজিক এবং
প্রাকৃতিক
বিজ্ঞান যেমন রাশিশাস্ত্র, অর্থনীতি,
রসায়ন এবং পদার্থবিদ্যা সমাজের
কতকগুলি নির্দিষ্ট প্রয়ােজন পূরণ
করার
জন্যই উদ্ভূত হয়।
এক্ষেত্রে আবিষ্কারের জনক হয়ে ওঠে
প্রয়ােজন। তবে
হঠাৎ ঘটে যাওয়া আবিষ্কার
এবং
সৃজনীশক্তিও
জ্ঞানের বিভাজনের বিশেষ ভূমিকা পালন
করে।
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
Thank you for contacting MM INSTITUTION! Please let us
know how we can help you.
👉👉join my telegram
group:
👉👉join my Facebook
page:
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!