MM INSTITUTION
MALAY MAITY
PH / WHATS APP FOR NOTES 9775015054
FST FINAL FREE NOTES:
MOST IMPORTANT TOPIC ACCORDING TO ME
দুরসন্ধান পদ্ধতি কাকে বলে? এর সাহায্যে কীভাবে খনিজ সম্পদের ভাণ্ডার অনুসন্ধান করা হয়? আলােচনা।
করেই দূর থেকে ঐ বিষয় বা বস্তু সম্পর্কে তথ্য আহরণ করা যায়। এক্ষেত্রে Sensor বা সংবেদকেরপ্রয়ােজন হয়ে থাকে।
মানুষ দৈনন্দিক ক্রিয়াকলাপের বিভিন্ন ক্ষেত্রে Remote
Sensing -এর ব্যবহার করে থাকে। যেমন—
টেলিভিশন দেখা, TV Chanel পরিবর্তন, পেপার বাবই পড়া প্রভৃতি দূরসংবেদনের অন্তর্গত। দূর সন্ধানের নিয়মে।
মানুষ বিভিন্ন বই বা লেখা পড়ে থাকে এক্ষেত্রে চোখ Sensor বা সংবেদকের কাজ করে। বইয়ের পাতা থেকে
প্রতিফলিত আলাে সংবেদক গ্রহণ করে তা প্রেরণ করে, সেখানে প্রাকৃতিক Computer -এর মাধ্যমে তা বিশ্লেষিত
হওয়ার পর বােঝা যায় লেখাটির শব্দ, বাক্য ও তার অন্তরনিহিত অর্থ। বর্তমানে বৃহৎ ক্ষেত্রে এই Remote
Sensing
-এর ব্যবহার সমগ্র বিশ্বে অগ্রগতিকে তরান্বিত করে মানুষের জীবন যাত্রার মানকে সহজ থেকে সহজতর করে।
তুলেছে। এখানে Air craft Balloon satellite প্রভৃতির ব্যবহার অনস্বীকার্য।
দূর সংবেদনের সুবিধাগুলি হল—
১) পৃথিবীর বিস্তৃত অঞ্চল সম্পর্কে অতি অল্প সময়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব।
২) যেখানে মানুষ সহজে পৌছাতে পারে না সেইসব দুর্গম অঞ্চলেরও তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
৩) দূরসংবেদ দ্বারা প্রাকৃতিক সম্পদের অনুসন্ধান সহজতর হয়।।
৪) এর সাহায্যে কোনাে অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিবর্তন সহজেই বােঝা যায়।
৫) এক্ষেত্রে তথ্য Digital
আকারে সংগৃহিত হয় বলে
Computer-এর সাহায্যে তা বিশ্লেষণ সহজ হয়।
দূর সংবেদনের অসুবিধা হল-
১) বৃহৎ অঞ্চলের ক্ষুদ্র বৈশিষ্ট্যের সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না,
২) স্বদৃশ্য দুটি ভিন্ন বস্তুর পার্থক্যকরণে অসুবিধা হয়।
৩) ইহা ব্যয় সাপেক্ষ।
পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রকৃতি বিভিন্ন ধরনের অঞ্চলের তারতম্য ভেদে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদ সঞ্চিত রয়েছে। বর্তমানে আধুনিক দূরসন্ধান। প্রযুক্তি ব্যবহারে EMR (ELECTROMAGNETIC RADIATION) -এর বিভিন্ন ধরনের এর ওপর নির্ভর করে যেসকল অঞ্চলে প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সহজেই সেই অঞ্চল সম্বন্ধে বিভিন্ন তথ্য পেয়ে থাকি। যেমন ResourceSat উপগ্রহের মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলের সম্পদের পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। EMR-এর সাহায্যে ভূ-সম্পদের দূর সন্ধানের দুটি মৌলিক প্রক্রিয়া হল– (১) রাশিতথ্য আহরণ (2)
রাশিতথ্য বিশ্লেষণ।
রাশিতথ্য আহরণের ধাপগুলি হল—
(১) শক্তির উৎস, (২) বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে শক্তির প্রবাহ, (৩) ভূ-পৃষ্ঠস্থ বস্তুর সাথে শক্তির মিথষ্কিয়া,
(৪) বায়ুমণ্ডলে শক্তির প্রত্যাবর্তন (৫) শূন্যে ভাসমান দূর সন্ধান যন্ত্র দ্বারা
Reflectance Value সংগ্রহ, (৬) ।
Digital আকারে তথ্যের নথিভুক্তকরণ।
রাশিতথ্য বিশ্লেষণের পর্যায়গুলি হল—
১) কম্পিউটারের দ্বারা Digital
রাশিতথ্য গুলির বিশ্লেষণ
২) মানচিত্র, ফাইল প্রভৃতি তৈরী করা,
৩) ব্যবহারকারীকে তথ্য প্রদান ও বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ,
৪) অনুসন্ধানকৃত সম্পদ সম্পর্কে অতিরিক্ত রাশিতথ্য পাওয়া গেলে তা বিশ্লেষণ করে ব্যবহার করা।
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
Thank you for contacting MM INSTITUTION! Please let us
know how we can help you.
👉👉join my telegram
group:
👉👉join my Facebook
page:
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!